meditation yoga - smiling young woman near a lake

হ্যাপিনেস প্রোগ্রাম ফর ইয়ুথ

সুখের রহস্য তোমার শ্বাসের মধ্যেই নিহিত

বয়স সীমা - 22 থেকে 35 বছর

তিন থেকে ছ' দিন ব্যাপী দুই থেকে তিন ঘন্টার এই প্রক্রিয়া

*আপনার অনুদান নানাবিধ সামাজিক প্রকল্পকে সাহায্য করে

রেজিস্টার করুন

এই কার্যক্রম থেকে আমি কি পাব?

icon

মনের শান্তি বৃদ্ধি পায়

দৈনন্দিন জীবনে তোমার মনকে শান্ত রাখার জন্য এবং অধিক শান্তি ও আনন্দ প্রাপ্তির জন্য তুমি এই কার্যকরী প্রক্রিয়াকে আবিষ্কার কর।

icon

অধিক স্ফূর্তি

ক্লান্তিকে দূর করে এবং অধিক শক্তি অনুভূত হয়। তোমার একটি দিনের নির্ধারিত সব কার্য গুলিকে তুমি সফলতার সাথে সম্পন্ন করতে পারবে।

icon

মানসিক চাপ ও উৎকন্ঠা দূর করে

গবেষণা ভিত্তিক এই প্রক্রিয়া গুলির মাধ্যমে কিভাবে মানসিক চাপ হ্রাস করা যায়, উৎকন্ঠা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং বিভিন্ন প্রতিদ্বন্দ্বিতা মূলক পরিস্থিতির মধ্যেও চাপ মুক্ত থাকা যায় তুমি শিখতে পারবে।

icon

মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম

প্রাচীন রহস্যের মাধ্যমে আধুনিক জীবনধারার উত্থান পতনের সঙ্গে কিভাবে মোকাবেলা করা যায় এই কর্মসূচিতে তা শেখানো হয়।

কিভাবে এইটি কাজ করে?

হ্যাপিনেস প্রোগ্রামের মৌলিক বিষয় হচ্ছে সুদর্শন ক্রিয়া, একটি অনন্য প্রক্রিয়া। এই শ্বাস প্রক্রিয়াটিতে একটি বিশেষ স্বাভাবিক শ্বাসের ছন্দকে সংযোজিত করা হয়েছে যেটি দেহ,মন এবং আবেগের মধ্যে সমন্বয় সৃষ্টি করে। এইটি মানসিক ক্লান্তি, নেতিবাচক মনোভাব,যেমন ক্রোধ, হতাশা, বিষণ্ণতা ইত্যাদি থেকে মুক্ত কোরে তোমাকে শান্ত করে উপরন্তু স্ফূর্তি জোগায়, মনোযোগী ও স্বস্তি প্রদান করে।

এই কর্মসূচিতে কি কি সংযোজিত হয়েছে?

  • সুদর্শন ক্রিয়াTM
  • আধুনিক জীবনের কঠিন পরিস্থিতিতে প্রয়োগানুগ প্রাচীন জ্ঞান
  • শক্তির রহস্য

প্রতিষ্ঠাতা

গুরুদেব শ্রী শ্রী রবি শঙ্কর

গুরুদেব শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর একজন বিশ্বব্যাপী মানবতাবাদী, আধ্যাত্মিক নেতা এবং শান্তির দূত। তিনি চাপমুক্ত, সহিংসতামুক্ত সমাজের জন্য এক অভূতপূর্ব বিশ্বব্যাপী আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন।

আরও জানুন

আমি অংশ গ্রহণ করতে চাই কিন্তু...

এই প্রক্রিয়ার কি কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে?

সর্বক্ষণ আপনার মুখে হাসি এর একমাত্র পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া 🙂। বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিদিন সুদর্শন ক্রিয়ার অভ্যাসের দ্বারা স্বাস্থ্যের প্রমাণিত উপকারিতা লাভ করেছেন। আমাদের এই প্রক্রিয়ার অভ্যাস করা সম্পূর্ণ নিরাপদ। তোমার যদি হাঁপানি, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, পৃষ্ঠদেশের ব্যথা ইত্যাদি যে কোন শারীরিক অসুবিধা থাকে এই অধিবেশন চলাকালীন আমরা তোমাকে পৃথক ভাবে সহযোগিতা করবো।

এটির অভ্যাসে আমার স্বাস্থ্যের কি উন্নতি হবে?

প্রতিদিনের সুদর্শন ক্রিয়ার অভ্যাস নিশ্চিতভাবে তোমার ঘুম বৃদ্ধি করবে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে, মানসিক চাপ ও অবসাদের মাত্রা হ্রাস করবে। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে যারা উপকৃত হয়েছেন তুমি তাদের প্রামাণিক লেখাগুলি পাঠ করো। তোমার শিক্ষক অথবা শিক্ষিকাকে পূর্বেই তোমার শরীর সম্বন্ধীয় অসুবিধা গুলি অবশ্যই জানাবে, তিনি সর্বোচ্চ অভিজ্ঞতার মাধ্যমে তোমাকে সাহায্য করতে পারবেন।

আপনারা কেন অর্থ গ্রহণ করেন?

প্রথম কারণ, তোমার এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সময় দেবার প্রতিশ্রুতিবদ্ধতাকে নিশ্চিত করার জন্য। দ্বিতীয় কারণ, তোমার জীবনে অপরিহার্য ইতিবাচক প্রশিক্ষণ দেওয়া ব্যতীত, তোমার অনুদানে ভারতের বিভিন্ন সেবা প্রকল্প উপকৃত হবে, উদাহরণ স্বরূপ - ৭০,০০০ আদিবাসী শিশুদের বিদ্যালয়ের খরচা, ৪৩টি নদীর পুনরুদ্ধার, ২,০৪,৮০২ গ্রামীণ যুবকদের জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রশিক্ষিত করা এবং ৭২০টি গ্রামে সৌর আলো জ্বালানোর প্রকল্প।

আমার কোন মানসিক চাপ নেই তথাপি কেন আমি এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে যোগ দেব?

এটি খুব ভাল কথা যে তোমার কোন মানসিক চাপ নেই! তুমি সর্বোচ্চ জীবন যাপন করছো। কিন্তু তুমি চিন্তা করো যখন তোমার অর্থাভাব ঘটবে তখন কি তুমি অর্থ সঞ্চয়ের কথা চিন্তা করবে? অথবা যখন তুমি শারীরিক সমস্যায় ভুগতে শুরু করবে তখন যোগাভ্যাস শুরু করবে? না, সেটা ঠিক নয় , তাই নয় কি? সুতরাং তোমার প্রয়োজনের পূর্বেই তুমি যদি তোমার আভ্যন্তরীণ শারীরিক স্থিতিস্থাপকতা ও শক্তিকে সঞ্চয় করে রাখো তাহলে কি রকম হয় ? কিন্তু এটি সম্পূর্ণ তোমার উপর নির্ভর করছে। তুমি মানসিক অবসাদগ্রস্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারো, এবং এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তখনো তোমাকে সাহায্য করার জন্য পাশে থাকবে।