যখন কাউকে খুশি করতে হয় তখন তুমি ব‍্যস্ত থাকো এবং ভালো থাকো। কিন্তু তোমার উদ্দেশ্য যদি শুধু নিজেকে আনন্দে রাখা হয় , তবে তা অবশ্যই বিষণ্ণতায় পরিণত হবে।

বিষণ্ণতার মন্ত্র হলো- “আমার কি হবে? আমার কি হবে?“ এর পরিবর্তে আমাদের প্রত‍্যেকের প্রফুল্ল বাতাবরণ সৃষ্টি করার দায়িত্ব নেওয়া উচিত।

সেবার মনোভাব গ্রহণ করে সহজেই বিষণ্ণতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। “আমি সমাজের জন্য কি করতে পারি?“ – এই চিন্তা বপন করলে, বা কোনো মহৎ উদ্দেশ্যের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করলে জীবনের প্রধান লক্ষ্যে পরিবর্তন আসে এবং ‘আমার কি হবে‘ – এই হতাশাপূর্ণ মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসা যায়। যে সকল সমাজ ব‍্যবস্থায় সেবা, ত‍্যাগ এবং সামগ্রিক অংশগ্রহণের সুযোগ আছে, সেখানে বিষণ্ণতা ও আত্মহত্যার সমস্যা নেই।

বিষণ্ণতা হল জীবনে থমকে যাওয়ার নিদর্শন। যখন তোমার মনে হয় যে জীবনে সব কিছুই মৃত, জড়;  কিছু বাকি নেই, কোথাও যাওয়ার নেই, তখনই তুমি বিষণ্ণ হও।

যখন প্রাণশক্তি কমে যায়, তুমি বিষণ্ণ বোধ করো। যখন তা বেশি থাকে, তখন তুমি আনন্দে থাকো। সঠিক শ্বাস পদ্ধতি, ধ‍্যান, এবং ভালো মমতাপূর্ণ সাহচর্যের মাধ্যমে প্রাণশক্তিকে বাড়ানো যায়।

বড় কিছুর জন্য উদ্বিগ্ন হও

শুধু মাত্র নিজের জীবনের দিকে তাকিয়ে দেখো। তুমি যদি এই পৃথিবীতে ৮০ বছর বাঁচো, তাহলে তার মধ্যে ৪০ বছর কাটবে ঘুম এবং বিশ্রামে। ১০ বছর কাটবে শৌচাগার ও স্নানঘরে। ৮ বছর যাবে খাওয়া দাওয়া ও জলপানে এবং আরও ২ বছর কাটবে রাস্তায় ট্র‍্যাফিক জ‍্যামে। জীবন কত তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যাচ্ছে, এবং হঠাৎ একদিন ঘুম ভেঙে দেখবে যে সবই স্বপ্ন। যখন এই বিশাল পরিপ্রেক্ষিতটা উপলব্ধি করবে তখন ছোটখাটো সমস্যা আর তোমাকে বিরক্ত করবে না।

আমরা যা নিয়ে চিন্তা করি তা সব ছোটখাটো ব্যাপার নিয়ে। ‘ গ্লোবাল ওয়ার্মিং’ নিয়ে কি কখনো আমরা উদ্বিগ্ন হয়েছি?

অসীমের দর্শনকে অস্পষ্ট করতে একটা ধূলিকণাই যথেষ্ট। তেমনি তোমার ভেতরে যে অমূল্য সম্পদ আছে তা ঢেকে যায় ছোটখাটো সমস্যার কারণে।

কিন্তু প্রসারিত দৃষ্টিভঙ্গি হলে ছোটখাটো সমস্যাগুলোকে চ‍্যালেন্জ হিসেবে নিতে পারবে। তুমি বড় বড় চ‍্যালেন্জের কথা ভাববে এবং পৃথিবীকে দেখবে ক্রীড়াঙ্গন হিসেবে। তোমার মধ্যে দায়িত্ববোধ আসবে, প্রজ্ঞার উদয় হবে এবং তুমি চিন্তা করবে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কিভাবে এই পৃথিবীকে সুন্দর করে রেখে যাওয়া যায়।

যখন উপলব্ধি করবে যে জীবন অর্থহীন, তখন এক শূন্যতা অনুভব করবে এবং বিষণ্ণ হয়ে যাবে। সারা পৃথিবী জুড়ে এ এক কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। যুক্তরাজ‍্যের জনসংখ্যার ১৮ শতাংশ মানুষ একাকীত্ব ও বিষন্নতা। তাদের এই সমস্যার সমাধান করার জন্য নিঃসঙ্গতা বিষয়ক একজন ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রীও রয়েছেন।

সম্প্রতি ‘ দ‍্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম ‘ জানিয়েছে যে বিশ্বের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিষণ্ণতার বিশাল প্রভাব রয়েছে। বাণিজ্যিক সম্প্রদায়গুলি যে এই সমস্যা উপলব্ধি করেছে সেটা আশার কথা।

বর্তমান যুবসমাজের মধ্যে বিষণ্ণতার প্রধান কারণ হল আদর্শবাদের অভাব। এদের কাছে জীবন অর্থহীন কারণ হয় তারা এই প্রতিযোগিতামূলক পৃথিবীতে ভীত ও সন্ত্রস্ত, নয়ত তারা অত্যধিক উদ্দীপনার চাপে অবনত। এদের প্রয়োজন অনুপ্রেরণার। আধ্যাত্মিকতাই এই অনুপ্রেরণা – যা তাদের মনোবল বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

নৈরাশ‍্য ও বিষণ্ণতাকে প্রতিরোধ করো

আক্রমণ হল বিষণ্ণতার প্রতিষেধক। যখন লড়াই করার উদ‍্যম থাকে না তখনই বিষণ্ণতা চেপে বসে। বিষণ্ণতা হল শক্তির অভাব এবং রাগ ও আক্রমণ হল নেতিবাচক শক্তির প্রকাশ। ভগবত গীতায় অর্জুন যখন বিষণ্ণ হয়েছিলেন তখন শ্রীকৃষ্ণ তাঁকে অনুপ্রেরণা দিয়েছিলেন যুদ্ধ করতে এবং উজ্জীবিত করেছিলেন। তাই তুমি যদি বিষণ্ণ হও তবে যে কোনো কিছুর জন্য লড়াই করো। তবে এই আগ্রাসন যদি মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তবে আবার বিষণ্ণতা ফিরে আসে। কলিঙ্গের যুদ্ধ জয় করে রাজা অশোকের তাই হয়েছিল। তখন তিনি বুদ্ধের শরণাপন্ন হয়েছিলেন।

প্রজ্ঞাবান তারাই যারা বিষণ্ণতা বা আগ্রাসী মনোভাবের কবলে পড়েন না ।যিনি মধ্যপন্থা অবলম্বন করেন, তিনি যোগী। সজাগ হয়ে স্বীকার করো যে তুমি যোগী।

ধ‍্যান, সেবা, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে কারোর মনোবল বৃদ্ধি করা হল আধ্যাত্মিকতা। আধ্যাত্মিকতার সাহায্যে বিষণ্ণতার ঊর্ধ্বে ওঠা যায়।

অতীতে যুবক যুবতীদের অনেক কিছু করার ছিল। সমগ্র বিশ্ব অন্বেষণে বেরিয়ে পড়ার সুযোগ ছিল। নিজের লক্ষ্য অর্জনের জন্য পরিশ্রম ছিল। বর্তমানে প্রায় বিনা প্রচেষ্টায় এই সব অভিজ্ঞতা তাদের আঙুলের ডগায় এসে গেছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে জগতের সব কিছুর অভিজ্ঞতা তাদের কাছে আছে। এমনকি শিশুরাও এমন ভাবে কথা বলে যেন তারা গোটা পৃথিবীটাকে দেখে নিয়েছে।

তাদের মন এবং ইন্দ্রিয়গুলো বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতার ভারে এতটাই বিপর্যস্ত যে তাদের সব কিছুতেই মোহভঙ্গ হয় খুব তাড়াতাড়ি। যদি তাদের সঠিক পথে আনা যায়, তাহলে তাদের অন্বেষণের আগ্রহ বাড়বে এবং তারা আরো বেশি সৃজনশীল হবে। যদি তাদের এই পথ না দেখানো হয়, তাহলে তারা কম বয়সেই বিষণ্ণতার ও আগ্রাসী মনোভাবের শিকার হবে।

সামান্য আধ্যাত্মিকতার স্পর্শ, মূল্যবোধ ভিত্তিক শিক্ষা এবং অন্তর্নিহিত মানবিক মূল্যবোধ কিন্তু সব কিছু উল্টে দিয়ে অতি ইতিবাচক পরিণতি আনতে সক্ষম। এর অভাবে যুবসমাজ নেশায় আসক্ত হয়। এবং তখনই আগ্রাসী মনোভাব, বিষণ্ণতা ও অসামাজিক প্রবণতা উঁকি দেয়।

একাকীত্বকে পরমানন্দে পরিণত করো

একাকীত্বের সংস্কৃত প্রতিশব্দ হলো একান্ত, অর্থাৎ একাকীত্বের অবসান। সঙ্গী অথবা সঙ্গিনী বদল করে একাকীত্ব দূর করা যায় না, এমনকি সেই ব্যক্তি সহানুভূতিশীল এবং অনুভূতিসম্পন্ন হলেও। একাকীত্ব তখনই দূর হবে যখন তুমি নিজে নিজের প্রকৃত স্বরূপ বুঝতে পারবে। একমাত্র আধ‍্যাত্মিক সান্ত্বনা তোমাকে হতাশা ও দুর্দশার ঊর্ধ্বে নিয়ে যেতে পারবে।

অর্থসম্পদ, প্রশংসা, বাহ্যিক বৈধতা ও স্তাবকতা কোনোটাই তোমার অন্তরের অসন্তোষকে তাড়াতে পারবে না। তোমার দুঃখ কষ্টের শেষ করতে পারো একমাত্র তুমি এক সম্পূর্ণ ভিন্ন মাত্রার সঙ্গে যুক্ত হয়ে যা ঘন নীরবতা –  এই অসীমের আভাস ও পরমানন্দের বলয় তোমার ভেতরে আছে তুমি হয়ে। তা পাওয়ার জন্য তোমাকে শুধু প্রার্থনা করতে হবে।

যদি মেশিনের কোনো ম‍্যানুয়াল না থাকে তাহলে সেই মেশিন বেশি ব্যবহার করা যায় না। জীবনের ম‍্যানুয়াল হল আধ‍্যাত্মিক জ্ঞান। গাড়ি চালাতে গেলে যেমন স্টিয়ারিং হুইল, ক্লাচ, ব্রেক ইত্যাদি পরিচালনা করতে জানতে হয় তেমনি মনে স্থিতি আনতে হলে আমাদের জীবনীশক্তির মূল সূত্রগুলো জানতে হবে। এটাই প্রাণায়ামের সম্পূর্ণ বিজ্ঞান।

যখন আমাদের ‘প্রাণা’ বা প্রাণশক্তির স্তর ওঠানামা করে তখন আমাদের মনও আবেগের নাগরদোলায় দোলে। মনের স্তর থেকে মনকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। মনের উপর শুধু ইতিবাচক চিন্তার বোঝা চাপালেই লাভ হয় না, বরং হিতে বিপরীত হতে পারে।

এ‍্যান্টি-ডিপ্রেসান্ট জাতীয় ওষুধ গোড়াতে কাজ করলেও পরবর্তীকালে সেই প্রবণতা থেকে মুক্ত করতে পারে না,  বরং সেই ব্যক্তি ওষুধের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। তাই জীবনের সম্পূর্ণ রূপান্তরের জন্য শ্বাসের গোপন কথা জানাটা জরুরি।

সুদর্শন ক্রিয়ার মতো শ্বাস পদ্ধতি আমাদের প্রাণশক্তিকে স্থিত করে মনকে স্থিত ও শান্ত করে। ধ‍্যানের অভ্যাস আমাদের ভেতরের মাত্রাকে উন্মোচিত করে গভীর ভাবে ঋদ্ধ করে এবং তার সুন্দর প্রভাব জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে।

আত্মহত্যায় মুক্ত হওয়া যায় না কেন?

সুখ ও দুঃখের মিলনে হয় জীবন। ব‍্যথা অনিবার্য কিন্তু কষ্ট ঐচ্ছিক। জীবনকে বিশাল পরিপ্রেক্ষিত থেকে দেখলে কষ্টকর সময়ের মধ্যে দিয়েও এগিয়ে চলার শক্তি পাওয়া যায়। জেনো যে এই পৃথিবীর তোমাকে খুব প্রয়োজন। এই জীবন তার অসংখ্য সম্ভাবনা নিয়ে একটা উপহারের মতো – তা শুধু তোমার জন্যই সুখ ও আনন্দের ফোয়ারা নয়, অন্য অনেকের জন্য।

লোকে আত্মহত্যা করে কষ্টের থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যে, কিন্তু তারা বোঝেনা যে তাতে তাদের কষ্ট আরও বেড়ে যায়। যদি কেউ ঠান্ডায় কাঁপে আর ঘরের বাইরে গিয়ে গরমজামা খুলে ফেলে, তাহলে ঠান্ডা কমবে কি?

লোকে আত্মহত্যা করে কষ্টের থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যে, কিন্তু তারা বোঝেনা যে তাতে তাদের কষ্ট আরও বেড়ে যায়। যদি কেউ ঠান্ডায় কাঁপে আর ঘরের বাইরে গিয়ে গরমজামা খুলে ফেলে, তাহলে ঠান্ডা কমবে কি?

একমাত্র দেহের মাধ্যমেই তুমি যন্ত্রণা দূর করতে পারো এবং কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে পারো। অথচ যার সাহায্যে তুমি যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবে সেই দেহকেই তুমি ধ্বংস করে দিয়েছো। যখন প্রাণশক্তি কমে যায়, তখন তুমি বিষণ্ণ হও আর যখন তা আরো নিচে নেমে যায়, আত্মহননের প্রবৃত্তি জাগে। ‘প্রাণা’ বেশি থাকলে কখনোই এই ধরনের চিন্তা আসবে না। প্রাণার স্তর উঁচু হলে তুমি নিজের বা অন্যদের প্রতি হিংস্র হবেনা। সঠিক শ্বাসপদ্ধতি, ধ‍্যান ও সুন্দর প্রেমপূর্ণ সাহচর্যের মাধ্যমে প্রাণাকে বাড়ানো সম্ভব।

যদি কারো আত্মহননের প্রবণতা থাকে তবে তাকে এমন কারো কাছে নিয়ে যাওয়া উচিৎ যিনি ধ‍্যান করা শেখাতে পারবেন এবং শ্বাসাভ‍্যাসের মাধ্যমে প্রাণশক্তি বাড়াতে শেখাবেন। প্রতিদিন অন্তত দশ মিনিটের জন্য ধ‍্যান করে ফাঁকা ও খালি হয়ে যাও। আমাদের এমন সমাজের সৃষ্টি করতে হবে যা চাপ ও হিংসা মুক্ত, এবং তা শুধুমাত্র ধ‍্যানের মাধ্যমেই সম্ভব । অনেক সময় যখন আমরা ধ‍্যান করতে বসি তখন মন এদিকে ওদিকে চলে যায়। এখানে প্রয়োজন সুদর্শন ক্রিয়ার, যা একটা বিশেষ শ্বাসপদ্ধতি ও যোগ । এর সাহায্যে মন শান্ত ও স্থির হয়।

যদি তোমার মনে আত্মহত‍্যার প্রবৃত্তি জাগে , তবে এই বিষয়ে সচেতন হও:

1. জেনো যে শুধু তোমার প্রাণশক্তি কমে গেছে, তাই প্রাণায়াম করো।

2. তোমার থেকেও অনেক বেশি কষ্টে আছে কোটি কোটি মানুষ- তাদের দিকে তাকাও। যখন তোমার কষ্ট কম বলে অনুভূত হবে, তখন আর আত্মহত্যা করার চিন্তা করবেনা।

3. জেনো যে তোমাকে অনেকের প্রয়োজন, তুমি সাহায্য করতে পারবে। তোমাকে এই বিশ্বের জন্য কিছু করতে হবে।

লোকে তোমার সম্পর্কে কি ভাবে তা ভুলে যাও। লোকে আত্মহত্যা করে কারণ তারা ভাবে যে তাদের সম্মান ও প্রতিপত্তি হারিয়ে গেছে। কিসের সম্মান? কিসের প্রতিপত্তি? কার সময় আছে তোমাকে নিয়ে ভাবার? প্রত‍্যেকেই নিজের সমস্যা নিয়ে জর্জরিত, নিজের মন সামলাতে ব‍্যস্ত। তারা নিজেদের  মনকেই বাগে আনতে পারে না, তাই তোমার কথা চিন্তা করার সময় কোথায় পাবে? সমাজ তোমাকে নিয়ে কি ভাবছে তাই নিয়ে দুশ্চিন্তা করা অর্থহীন। কয়েকটা জাগতিক সম্পদের থেকে জীবন অনেক বড়। কারো প্রশংসা বা তিরস্কারের চেয়েও অনেক বড় জীবন। যেকোনো সম্পর্ক বা চাকরির থেকেও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ও বড় জীবন।

আত্মহত্যার কারণ হল সম্পর্কের বা চাকরির ক্ষেত্রে পরাজয় অথবা যা তুমি পেতে চাইছ বা অর্জন করতে চাইছ তা না পাওয়া বা অর্জন করতে না পারা। জীবনকে অনেক বিশাল পরিপ্রেক্ষিত থেকে দেখো এবং সেবা বা সমাজের জন্য কাজ করো। সেবা বা সমাজের জন্য কল‍্যাণমূলক কাজ করলে মানুষ মানসিকভাবে সুস্থ থাকে এবং বিষণ্ণতার শিকার হয় না।

এই বিষয়বস্তুটা কোনো পেশাদার ডাক্তারের পরামর্শ, রোগ নির্ণয় বা চিকিৎসা পদ্ধতির বিকল্প নয়। সবসময় নিজের ডাক্তার বা অভিজ্ঞ স্বাস্থ্যকর্মীদের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ এবং চিকিৎসাগত অবস্থার ব্যাপারে সচেতন থেকে যেকোনো প্রশ্ন করা উচিত।

    Wait!

    Don't leave without a smile

    Talk to our experts and learn more about Sudarshan Kriya

    Reverse lifestyle diseases | Reduce stress & anxiety | Raise the ‘prana’ (subtle life force) level to be happy | Boost immunity

     
    *
    *
    *
    *
    *